নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী অক্টোবর মাসের সাত তারিখ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশেনের ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে উপনির্বাচন। এই নির্বাচনে মোট পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদন্দিতা করছেন। সবাই এখন প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। এর মধ্যে কোন কোন প্রার্থী আচরণ বিধি লংঘন করছেন। করোনার কারনে মিছিল ও গণজাময়েত বন্ধ থাকলেও মানছেন না তারা।
প্রতিদিন বিকেল হলেই কোন কোন প্রার্থী বিশাল জনবহর নিয়ে শো-ডাউন করছেন। তারা নির্বাচনে নিজের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছেন। কেউ মানছেন না সরকারী বিধি নিষেধ। কারো মুখেই নেই মাস্ক। দেখে মনে হচ্ছে দেশে কোন সংক্রম বিরাজমান নাই। এতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
এছাড়াও কোন কোন প্রার্থী হলফ নামায় যে পরিমান অর্থ ব্যয় করার কথা বলেছেন এবং নির্বাচনী নীতিমালায় যা রয়েছে তার থেকে দুই থেকে তিতনগুণ বেশী অর্থ এ কয়েদিনে ব্যয় করে ফেলেছেন। এ নিয়ে এলাকায় চলছে আলোচনা ও সমালোচনা। সেইসাথে প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে দেখা দিয়ে প্রার্থী ও তাদের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে বাকবিতন্ডা।
অত্র ওয়ার্ডের প্রবীন ও নবীন ভোটারগণ চাচ্ছেন একজন শিক্ষিত ও মার্জিত ব্যক্তি এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হোক। এলাকাবাসী ও নির্বাচন অফিসের প্রার্থীদের হলফ নামা থেকে জানা যায়, রেডিও প্রতিক নিয়ে প্রতিদন্দিতা করছেন শামিমুর রহমান রিডার, তিনি বিএ (পাস)। করাত প্রতিক নিয়ে প্রতিদন্দিতা করছেন সাইফুল্লাহ শান্ত। তিনি এল.এল.বি (অনার্স) (পাস) যুক্তরাজ্য থেকে।
সোয়েব হোসেন বাবু এইচ.এস.সি (পাস)। তিনি ঘুড়ি প্রতিক নিয়ে নির্চাচন করছেন। এ.কে.এম রাশিদুল হাসান টুলু, এইচ.এস.সি(পাস)। তিনি ঠেলাগাড়ী প্রতিক নির্বাচন করছেন। এছাড়াও রাসেল জামান তিনি অস্টম শ্রেণি পাস। তিনি টিফিন কেরিয়ার প্রতিক নিয়ে প্রতিদন্দিতা করছেন। তবে কোন প্রার্থীই ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত নয়।