শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
রাজশাহীর ৩নংওয়ার্ডে টিসিবির কার্ড কেড়ে নেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বাংলাদেশ সাংবাদিক সংস্থার তানোর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন রাজশাহীতে দিনব্যাপি শহীদ ওয়াসিম স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ চ্যাম্পিয়ন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দুই দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন ঢাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নজরুল হুদা, দোয়ার আবেদন রামেক হাসপাতালে ১০ জন অজ্ঞাত রোগীকে পরিবারে পুনঃএকত্রীকরণ রাজশাহীতে ক্যাবের উদ্যোগে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান গোদাগাড়ীর পাকড়ীতে ৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস এবং ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালন গোদাগাড়ীতে ৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস এবং ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস উদযাপন দিল্লী দিশেহারা হয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে: শাহীন শওকত

বিশেষায়িত পেশার দাবি সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারদের

  • প্রকাশ সময় মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৭৫ বার দেখা হয়েছে

 

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হয়। কিন্তু দীর্ঘ দিনেও শিক্ষা ক্যাডারকে বিশেষায়িত পেশা হিসেবে গড়ে তোলা হয়নি। তাই বিশেষায়িত পেশার দাবি করেছে রাজশাহী অঞ্চলের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডাররা। মঙ্গলবার বেলা ১১ টার দিকে রাজশাহী শিক্ষক মিলনায়তনে রাজশাহী অঞ্চলের বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতৃবৃন্দ এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এমন দাবি জানান।

এদিন ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবিসমূহ আদায়ে সংবাদ সম্মেলন করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতৃবৃন্দ।

তারা জানান, বর্তমান সময়ে শিক্ষা ক্যাডার আবারও বেশ প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে পড়েছে। সে প্রতিকূলতা দূর করার ক্ষেত্রে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি বিভিন্ন সাংগঠনিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। শিক্ষা ক্যাডারদের বঞ্চনা আর বৈষম্যের মাধ্যমে এ পেশার কার্যক্রমকে সংকুচিত করা হয়েছে। এ পেশাকে গ্রাস করছে অদক্ষ অপেশাদাররা যা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দর্শনের পরিপন্থী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যেসকল অভীষ্ট নির্ধারণ করেছে সেগুলো অর্জনে তিনিও শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে তাই তিনি স্মার্ট শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। এগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজন জাতির পিতার দর্শনের বাস্তবায়ন।

তারা আরও বলেন, যিনি শিক্ষা প্রশাসন পরিচালনায় শিক্ষা সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব প্রদানের মতো ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন, একই ব্যবস্থা গ্রহণ বর্তমান বাস্তবতায় সবচাইতে প্রাসঙ্গিক। তাই জরুরিভাবে প্রয়োজন একটি দক্ষ, যুগোপযোগী ও স্বয়ংসম্পূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থাপনা। শিক্ষায় জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে উপজেলা, জেলা, অঞ্চলেশিক্ষা সংশ্লিষ্ট দপ্তর, অধিদপ্তর ও প্রকল্পসমূহ পরিচালনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগ সময়ের দাবি। বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ঈড়সঢ়ড়ংরঃরড়হ ধহফ ঈধফৎব ৎঁষবং-১৯৮০ মোতাবেক দেশের প্রাথমিক থেকে উচ্চ শিক্ষা স্তরের শিক্ষা প্রদান, পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পনা, গবেষণা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যন্ত শিক্ষা ক্যাডারের কার্য পরিধি ব্যাপৃত।

বক্তারা বলেন, প্রাথমিক থেকে উচ্চ শিক্ষাস্তর সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের নবম গ্রেডের উপরে সকল পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত। এসব পদে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা বাদে অন্য কারও পদায়নের সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদ থেকে শিক্ষা ক্যাডার বহির্ভুতদের অপসারণের দাবী জানিয়েছি কিন্তু সেটি করা হয়নি। উপরন্তু আমরা লিখিতভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২ টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভূত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি সুস্পষ্টতই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপর আঘাত।

আমরা এসকল কর্মকান্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শামীল মনে করি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই। আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে এবিধি বাতিলের দাবী করেন।

এসময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির যুগ্ম মহাসচিব প্রফেসর ড. ইলিয়াছ উদ্দিন। তিনি বলেন, শিক্ষার রূপান্তরের অন্যতম কারিগর বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ। তাঁরাই প্রণয়ন করেছেন নতুন শিক্ষাক্রম, এর বাস্তবায়নেও তাঁরাই অন্যতম শক্তি। শিক্ষা ক্যাডারের ১৬ হাজার কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের ভিশন-২০৪১ তথা স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে কিন্তু প্রাপ্য অধিকার ও সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কোন কারণ ছাড়াই পদোন্নতি বন্ধ আছে দুই বছর। এই মূহুর্তে শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। এর মধ্যে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য ১ হাজার ২০০ জন। সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতি যোগ্য ৩০০০ জন, সহকারি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তা আছেন প্রায় ৩০০০ জন। এই কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য সরকারের কোন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন নেই।

সবাই পদোন্নতিযোগ্য পদের বেতন স্কেলের সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছেন। ক্যডার সার্ভিসে শূন্য পদ না থাকলে পদোন্নতি দেয়া যাবে না এমন কোন বিধান নেই। অথচ, শিক্ষা ক্যাডারকে শূন্য পদের অজুহাতে পদোন্নতি বঞ্চিত রাখা হয়। প্রধানমন্ত্রী সকল ক্যাডারের জন্য সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশনা দিলেও তা পালিত হয়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আন্তঃ ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশ দিয়েছেন বারবার। কিন্তু সে নির্দেশনা মানা হচ্ছে না। অন্য ক্যাডারের মত শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি অনুসৃত না হওয়ায় অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ পিছিয়ে আছেন। বেতন স্কেল অনুযায়ী ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ গ্রেড প্রাপ্য কর্মকর্তাগণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে ১ বছরপূর্বে। কিন্তু এ বিষয়েও কোনো অগ্রগতি নেই।

সমিতির যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষকও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহে জনবলের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। পূর্বের তুলনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে, শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বেড়েছে, সিলেবাস। কোর্স বেড়েছে কয়েকগুন। কিন্তু সে তুলনায়পদ সৃজন হয়নি। বর্তমান শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত সরকারি কলেজসমূহে উচ্চ মাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা স্তরে প্রায় ৫০ লক্ষ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে শিক্ষার্থী অনুপাতে শিক্ষকেরপদ সৃজন অপরিহার্য। অথচ বর্তমানে সরকারি কলেজসহ শিক্ষা প্রশাসনে কর্মরত শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তার সংখ্যা মাত্র ১৬ হাজার। শিক্ষার মতো এত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাতে ১২ হাজার ৪৪৪ টি পদ সৃজনের প্রস্তাব আটকে আছে দীর্ঘ ৯ বছর।

ড. ইলিয়াছ উদ্দিন বলেন, শিক্ষার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে ৪র্থ প্রেডের উপর কোন পদ নেই। অন্য ক্যাডার কর্মকর্তারা পঞ্চম গ্রেড হতে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি পান। কিছু শিক্ষা কাডারে সর্বোচ্চ পদ অধ্যাপক পদটি চতুর্থ গ্রেড হওয়ায় শিক্ষা ক্যাডারের পঞ্চম গ্রেড হতে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতির সুযোগ নেই। চতুর্থ গ্রেডেই আটকে থাকছেন। অধ্যাপক পদটি তৃতীয় গ্রেডে উন্নীত করা এবং আনুপাতিক হারে প্রথম ও ২য় গ্রেডের পদ সৃষ্টি করা জরুরি হয়ে পড়েছে। ২০১৫ সালে নতুন পে স্কেলে সবচাইতে ক্ষতিগ্রস্ত ক্যাডার হচ্ছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা।

তিনি বলেন, জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ তে অধ্যাপকদের ৩য় গ্রেডে (সিলেকশন গ্রেড) উন্নীত হওয়ার সুযোগ রহিত হয়ে ৪র্থ গ্রেডে অবনমন ঘটে। বিষয়টি সেসময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনা হলে তিনি তৎকালীন অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি কমিটি ও মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে আরেকটি কমিটি গঠন করে দ্রুততার সাথে নতুন পে-স্কেলের মাধ্যমে সৃষ্ট সমস্যাসমূহ সমাধানের নির্দেশ দেন। এ কমিটিসমূহের সুপারিশে শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক পদমর্যাদাসম্পন্ন পদসমূহের মধ্যে ৪২৯টি পদ তৃতীয় গ্রেডে উন্নীত করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। কিন্তু সম্পূর্ণ অজ্ঞাত কারণে মাত্র ৯৮ টি পদ ৩য় গ্রেডে উন্নীত করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্মতি দেয়। এক্ষেত্রেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা কার্যকর করা হয়নি।

সাধারণ শিক্ষা সমিতির এই নেতা বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশ বিভাগ করে রাখায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা পূর্ণ বেতনে অর্জিত ছুটি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রীষ্ম ও শীতকালীন অবকাশ চলাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীরা ছুটি ভোগ করলেও শিক্ষকগণ উচ্চ মাধমিক পরীক্ষা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষাসূহ, ভর্তি, রেজিস্টেশন, ফরম ফিলাপ এসব কারণে কর্মস্থলে থাকতে হয়। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের পূর্ণ বেতনে অর্জিত ছুটি বিষয়ে ২০০৭ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মতি প্রদান করলেও প্রশাসনের আন্তরিকতার অভাবে এটি আলোর মুখ দেখেনি। তাই অবিলম্বে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকালকে নন ভেকেশন সার্ভিস ঘোষণা করে পূর্ণ বেতনে অর্জিত ছুটি প্রদানের জন্য সমিতি জোর দাবি জানাচ্ছে। শিক্ষা ক্যাডারকে নন ভ্যাকেশন করলেই উক্ত সমস্যা সমাধান সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর হলো শিক্ষা। প্রশাসনসহ অন্যান্য সেক্টরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অফিস রয়েছে। কিন্তু জেলা ও উপজেলায় শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচলনের জন্য শক্তিশালী শিক্ষা প্রশাসন গড়ে ওঠেনি। বর্তমান সরকার প্রতিটি উপজেলায় এক বা একাধিক কলেজ সরকারি করেছে, সেখানে উচ্চশিক্ষা চালু আছে। উপজেলায় ও জেলায় মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থাকলেও উচ্চ শিক্ষা দেখভালের জন্য কোন কর্তৃপক্ষ নেই। দেশের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত জেলা ও উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাঃ আব্দুল খালেক,নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর কালাচাঁদ শীল, রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আমেনা আবেদীন, রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. জুবাইদা আয়েশা সিদ্দীকা,শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আনারুল হক প্রাং, টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড শওকত আলী খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সচিব মোস্তফা নাসিরুল আযম, নির্বাহী সদস্য প্রদীপ কুমার মহন্ত, আব্দুস সালাম ও খালেদা ইয়াসমিনসহ রাজশাহী জেলার বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ সদস্যরা।

 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো নিউজ দেখুন
© All rights reserved © 2021 dailysuprovatrajshahi.com
Developed by: MUN IT-01737779710
Tuhin