নিজস্ব প্রতিবেদক: ৫ আগস্ট স্বৈারাচার ও ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধান হায়নারুপি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনার পতনের পর থেকে দেশব্যাপি আনন্দের বাঁধ ভেঙ্গে যায়। সারাদেশে এই আনন্দের মধ্যে অতি উৎসাহিত হয়ে কেউ কেউ ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ভাঙ্গচুর করে সরকারী-বেসরকারী বিভিন্ন স্থাপনা। সেইসাথে শুরু করে লুটতরাজ। এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য এবং জনগণকে সচতেন করে তুলতে তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি, রাজশাহী জেলা তাঁতীদলের সভাপতি এবং পবা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কুতুব উদ্দিন বাদশা অন্যান্য নেতৃবৃন্দদের সাথে নিয়ে পবার বিভিন্ন এলাকায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। তারা দামকুড়া হাট, সিটিহাট , পবা উপজেলা প্রাঙ্গনসহ বিভিন্ন স্থানে প্রচারণা করেন।
উপস্থিত ছিলেন খুনি শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও এক দফা দাবি আদায় করতে গিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ছাত্রসহ বিভিন্ন সংগঠন সমূহের যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের রুহের মাগফিরাত কামনায় গায়েবানা জানাযা ও দোয়া মাহফিল করেন। বিভিন্ন কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা তাঁতীদলের সাধারণ সম্পাদক এম মুঈদ খান, পবা উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল হালিম, রাজশাহী জেলা তাঁতীদল যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খোকন আলী,পবা উপজেলা তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের সভাপতি লিটন শেখ, হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আসলাম হোসেন, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোজাম্মেল হোসেন, শামীম, মজিবর, আজিজুল, দামকুড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সদস্য জিয়াউল হক, দামকুড়া ইউনিয়ন তাতী সভাপতি ও ২ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক সোনারুল ইসলাম, দামকুড়া ইউনিয়ন তাঁতীদলের সাধারণ সম্পাদক জিয়ারুল ইসলাম।
এছাড়াও হড়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য শাহিদ, পবা উপজেলা তাঁতীদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হেলাল উদ্দিন,পবা উপজেলা তাঁতীদলের সদস্য সচিব জাহিদ হোসেন রাকিব, যুগ্ম আহ্বায়ক সোহেল,পবা উপজেলা তাঁতীদলের সদস্য সুমন, হরিপুর ইউনিয়ন তাঁতীদলের সাধারণ সম্পাদক মুরাদ হোসেন, পারিনা ইউনিয়ন তাঁতী দলের সংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেন, পবা উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য হৃদয় ও মেহেদী হাসান আকবর সহ উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপি অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।