নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর একটি দৈনিক পত্রিকায় নগরীতে শিশু নির্যাতন বিষয়ে একটা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে অনেক বিষয়ে বর্ধিতভাবে উপস্থাপন করা হয়। এ বিষয়ে ড. শামীম বলেন, নীলফামারীর বদলগাড়ি, হাজীপাড়ার আতিকুল এর মেয়ে অলিফাকে (১০) তাদের বাড়ি রাজশাহী মহানগরীর খুলিপাড়ায় নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিলো বাড়িতে থাকবে এবং আমার স্ত্রী সেতুকে একটু সহযোগিতা করবে। তাঁরা উভয়ে অলিফাকে অত্যন্ত শ্নেহ করেন। বাড়ির কাজ শেখানোর জন্য সময় সময় অলিফার উপরে রাগ করতেন আমার স্ত্রী। এর থেকে বেশী কিছু নয়।
তিনি আরো বলেন, ঘটনার দিন অলিফাকে আমার স্ত্রী রাগান্তিত হয়ে শরীরে সামান্য আঘাত করেন। যা বাবা মায়েরা সন্তানদের ভালোর জন্য করেন। আমার স্ত্রী সেটাই করেছিলেন। এতে করে পালিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অলিফা বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। অথচ প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয় আমার স্ত্রী মেরে অলিফাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন। এটা আসলে সত্য নয়। যাই হোক একটা ভূলবুঝাবুঝি থেকে এটা হয়েছে। কারন নিজ ইচ্ছায় সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পরে আমার স্ত্রী এলাকার অনেক কেই ফোন করে খোঁজার চেষ্টা করেছেন এবং জিডি করতে থানায় যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহন করেছিলেন।
যাই হোক এ নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে সমঝোতা হয়ে গেছে বলে শামীম জানান । যা থানা কর্তৃপক্ষ জানেন। সেইসাথে অলিফার জীবনের সকল দায়িত্ব তাঁরা নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন শামীম।