নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী মহানগর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের আয়োজনে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন করা হয়। এসময়ে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন-ফেস্টুন এবং পায়রা উড়িয়ে দিনের কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় রাজশাহী মহানগরীর মালোপাড়াস্থ বিএনপি’র সাবেক কার্যালয়ের সামনে কর্মসূচীতে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক বীর মুুক্তিযোদ্ধা এডভোকটে এরশাদ আলী ঈশা।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সদস্য সচিব মামুন অর রশিদ মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুল হক মন্টু, সদস্য আরিফুল শেক বনি, রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান রিটন,রাজশাহী মহানগর কৃষক দলের আহ্বায়ক শরফুজ্জামান শামীম, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মীর তারেক, সদস্য সচিব আসাদুজ্জামান জনি, মহানগর শ্রমিক দলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম পাখি ও সাধারণ সম্পাদক রফিকউদ্দিন, মহানগর মহিলা ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক বিথি ও সহ-ক্রীড়া সম্পাদক লাভলী এবং মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি আকবর আলী জ্যাকিসহ বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব ও যুগ্ম আহ্বায়কসহ অন্যান্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতির বক্তব্যে ঈশা বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে সিপাহী-জনতা আন্দোলনের মাধ্যমে জেল থেকে বের করেছিলেন। কারণ তারা জানতেন এই ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে মেরামত ও বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে পারেন একমাত্র মেজর জিয়াউর রহমান। এ ভেবে তাঁর হাতেই রাষ্ট্রের দায়িত্ব তুলে দেন তারা। এরপর তিনি দেশের উন্নয়নে কাজ শুরু করেন। সে সময়ে বিএনপি’র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিলো। এখনো রয়ে গেছে। বর্তমানে কিছু বিএনপি’র লোকজন ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু এই ষড়যন্ত্র কোনই কাজে আসবেনা বলে উল্লেখ করেন তিনি। সেইসাথে ষড়যন্ত্রকারীদের মোকাবেলা করার জন্য নেতাকর্মীর সজাগ থাকার আহ্বান জানান ঈশা।