রবিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: ৭নভেম্বর ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজশাহী মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম রবির নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। রবি প্রায় সহস্রাধিক নেতাকর্মী নিয়ে রাজশাহী মহানগর বাটার মোড় হতে র্যালি বের করে তারা সোনাদিঘীর মোড় ঘুরে সাহেববাজার জিরো পয়েন্ট সাহেববাজার জিরো সহ প্রধান প্রদান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পূণরায় বাটার মোড়ে এসে র্যালি শেষ করনে।
র্যালিপূর্ব বক্তব্যে রবি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েছিলেন বলে বাংলাদেশ নামে একটি ভূখন্ড হয়েছিলো। আর সেই ব্যক্তিকে সে সময়ে স্বৈরশাসক বাকশালের প্রতিষ্ঠা শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে তাঁকে জেলে পাঠানো হয়। কিন্তু ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে দেশের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ ছিলো। মানুষ না খেয়ে মরতো এবং সর্বদা খুন ও রাহাজানি লেগেই থাকতো। এ অবস্থা থেকে দেশকে বাঁচাতে সিপাহী-জনতা বিপ্লব ঘটিয়ে মেজর জিয়াকে জেল থেকে বের করে নিয়ে আসেন। এরপর তাঁর হাতে দেশের হাল তাঁর হাতে তুলে দেন। এরপর থেকে তিনি দেশ গড়ার কাজ শুরু করেন।
তিনি আরো বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যখন দেশকে উন্নয়নের উচ্চামত্রায় নিয়ে যাচ্ছিলেন ঠিক তখনি আওয়ামী লীগের সভাপতি বাংলাদেশের সব থেকে খারাপ প্রধানমন্ত্রী স্বৈরাচার খুনি হাসিনার নির্দেশে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়। সেই থেকে দেশের অবস্থা আবারও খারাপ হয়ে যায়। এই খুনি হাসিনা শুধু জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে ক্ষ্যান্ত হয়নি দীর্ঘ পনের বছর অবৈধভাবে ক্ষমতা থেকে বিএনপি নিশ্চিন্থ করে ফেলার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর সেই মনোবাসনা পূর্ন হয়নি। তাকে দেশ ছেড়ে বালিয়েনিজের জীবন বাঁচাতে হয়েছে। কিন্তু হায়নারুপি হাসিনার দোসররা এখনো ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাদের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেয়ার জন্য সবাই সজাগ থাকার আহ্বান জানান রবি।
