নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পোষ্য কোটার প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে বির্তক প্রতিযোগিতা করেছে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন প্রশাসনের প্রতীকী প্রতিনিধি হিসেবে একজন শিক্ষক, একজন কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারী। অপরদিকে পোষ্য কোটার বিপক্ষে অবস্থান নেন তিনজন মেধাবী শিক্ষার্থী।
যুক্তি এবং পাল্টা যুক্তিতে জমে উঠে বির্তকের মঞ্চ। তবে পুরো প্রতিযোগিতায় যৌক্তিকভাবে পোষ্য কোটার পক্ষে কোন যুক্তি উপস্থপান করতে পারেনি শিক্ষক কর্মকর্তাদের প্রতীকী দল। এতে বিচারকদের রায়ে বিজয়ী হয় মেধাবী শিক্ষার্থীদের দল। বিজয়ী দলের পুরস্কার স্বরূপ বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ শেষে ভিসি ভবন সংলগ্ন প্যারিস রোডে পাশে পোষ্য কোটা প্রতীকী লাশের কবর রচনার পর করা হয় মোনাজাত।
বির্তক প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একজন রিক্সাচালকসহ দুইজন ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণির প্রতিনিধি। তারা জানান, রিক্সাচালকের ছেলে হিসেবে যদি তাদের সন্তানরা কোটার যোগ্য না হন তাহলে শিক্ষকদের ছেলে মেয়েরা কোনভাবেই কোটার দাবি রাখে না। কারণ শিক্ষক কর্মকর্তাদের ছেলে মেয়েরা তাদের থেকে বেশি পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী অর্ন্তভূক্ত হতে পারে না।