নিজস্ব প্রতিবেদক: পতিত সরকারের স্বৈরাচার খুনি প্রধানমন্ত্রী হাসিনা প্রান ভয়ে দেশ ছেড়ে পালায়। এর পূর্বেও তিনি দেশ থকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি কখনো দেশের মানুষ ও তাঁর নেতাকর্মীদের কথা ভাবেন না। অপরদিকে গণতন্ত্রের মানষ কন্যা, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারর্পাসন বেগম খালেদা জিয়া দেশের মানুষের কথা ভেবে কখনো দেশ থেকে পালিয়ে যাননি। এমনকি ময়েন উদ্দিন ও ফকরুদ্দিন এর কথায় দেশ থেকে বিদেশে যাননি। কারন তিনি দেশের কথা এবং জনগণের কথা ভাবেন এবং ভালবাসেন।
বৃহস্পতিবার পবার উপজেলার হড়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রান ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শফিকুল হক মিলন এই কথা গুলো বলেন। তিনি আরো বলেন আল্লাহ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। এই ফ্যাসিস্ট হাসিনা বেগম জিয়াকে তিলে তিলে মেরে ফেলার জন্য মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠান। তারেক জিয়া এবং আরাফাত রহমানকে অমানবিক নির্যাতন করে। নির্যাতনে উভয়ে মারাত্বক অসুস্থ হন তাঁর। এর মধ্যে আরাফাত রহমান মারা যান। আর তারেক রহমান অনেক চিকিৎসার পরে সুস্থ হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, বেগম জিয়া যেন কারাগার থেকে কোনদিন বেরুতে না পারে আর তারেক রহমান যেন কোনদিন দেশে না আসতে পারে সে ব্যবস্থা পতিত সরকার রেছিলেন। কিন্তু শেষ পরিণতি খুনি হাসিনা প্রান বাঁচাতে ভারতে পালিয়ে গেছে। কিন্তু যাওয়ার পূর্বে হাজার হাজর ছাত্র-জনতাকে হত্যা এবং পঙ্গু করে চলে গেছে । তাঁর এমপি মন্ত্রীরা এখণ বলছে আর কোনদিন রাজনীতি করবেন না। আর হাসিনা বিদেশে থেকে দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছেন। খুনি হাসিনার সকল ষড়যন্ত্র রখে দিয়ে সামনের দিকে বিএনপিকে এগিয়ে নিতে সবাইকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান তিনি। পরে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
হড়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক নাজিম উদ্দীন এর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব শাহীন রেজা শান্নান এর সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি’র সদস্য শেখ মকবুল হোসেন, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, রাজপাড়া থানা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি শওকত আলী, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি তরিকুল ইসলাম স্বপন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী হোসেন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী শহীদ আলম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ভূঁইয়া, ১নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীম রেজা, রাজপাড়া থানা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহানুর ইসলাম মিঠু, দর্শনপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র আহ্বায়ক আব্দুস সালাম মাস্টার, দর্শনপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা রমজান আলী, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মোজাদ্দেদ জামানী সুমন, জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি সুলতান আহমেদ, মোজাফ্ফর হোসেন মুকুল, যুগ্ম আহ্বায়ক তাইজুল ইসলাম, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি জাকির হোসেন রিমন, পবা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান হাফিজ ও রাজপাড়া থানা ছাত্রদলের সভাপতি রায়হানুল আলম রাতুলসহ বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের অন্যান্য নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ।